বগুড়ায় বাণিজ্যিক ভাবে বাড়ছে বিদেশী জাতের বরই চাষ। অল্প সময়ে ভালো ফলন আর দাম পেয়ে খুশি উদ্যোক্তারা। বর়ই চাষ করে রীতিমতো সাড়াও ফেলেছেন নতুন নতুন উদ্যোক্তারা।
অধিকাংশ অনাবাদি জমিগুলোতে এখন সারি সারি বরই গাছ। গাছগুলোতে থোকায় থোকায় শোভা পাচ্ছে নানা জাতের বরই । সবচেয়ে বেশি চাষ হচ্ছে বল সুন্দরী ও আপেল কুল। কড়া মিষ্টি আর সুস্বাদু জাতের ভারত সুন্দরীও চাষ হচ্ছে এ অঞ্চলে। গাছগুলো নজর কাড়ছে সবার। কিছুদিন আগে সৌখিন দুই একজন চাষ করলেও এখন বেড়েছে বাণিজ্যিক উদ্যোক্তা।
এক একটি বরই গাছের উচ্চতা ৪ থেকে ৫ ফুট। বরই এর রোগ বালাই খুবই কম। বাজারে বিক্রি করে দামও পাচ্ছেন ভালো।
কৃষি কর্মকর্তা জানান, বরই চাষ সম্প্রসারণে নানা উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে ।
নতুন জাতের এসব বরই আগামীতে অর্থকরী ফসল হিসেবে বেকারত্ব দূরীকরণনে ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন উদ্যোক্তারা।
অধিকাংশ অনাবাদি জমিগুলোতে এখন সারি সারি বরই গাছ। গাছগুলোতে থোকায় থোকায় শোভা পাচ্ছে নানা জাতের বরই । সবচেয়ে বেশি চাষ হচ্ছে বল সুন্দরী ও আপেল কুল। কড়া মিষ্টি আর সুস্বাদু জাতের ভারত সুন্দরীও চাষ হচ্ছে এ অঞ্চলে। গাছগুলো নজর কাড়ছে সবার। কিছুদিন আগে সৌখিন দুই একজন চাষ করলেও এখন বেড়েছে বাণিজ্যিক উদ্যোক্তা।
এক একটি বরই গাছের উচ্চতা ৪ থেকে ৫ ফুট। বরই এর রোগ বালাই খুবই কম। বাজারে বিক্রি করে দামও পাচ্ছেন ভালো।
কৃষি কর্মকর্তা জানান, বরই চাষ সম্প্রসারণে নানা উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে ।
নতুন জাতের এসব বরই আগামীতে অর্থকরী ফসল হিসেবে বেকারত্ব দূরীকরণনে ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন উদ্যোক্তারা।